ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Logo
logo

স্বৈরশাসক হাসিনা সরকার অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেয় ৪১ হাজার কোটি টাকা


আনন্দ খবর ডেস্ক     প্রকাশিত:  ১৭ আগস্ট, ২০২৪, ০৯:০৮ এএম

স্বৈরশাসক হাসিনা সরকার অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেয় ৪১ হাজার কোটি টাকা

নিশ্চিত ছিলো না অর্থের উৎস; যোগান নিয়েও ছিলো অনিশ্চয়তা। তারপরও, বড় করা হয়েছে ব্যয়ের খাত। বড় বড় প্রকল্প হাতে নিয়ে হয়েছে লুটপাট। আর, সেই অর্থের যোগান দিতে ঋণ নির্ভর হয় শেখ হাসিনা সরকার।

গেলো অর্থবছরের শেষ দুই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে গোপনে ছাপিয়ে নেয়া হয় ৪১ হাজার কোটি টাকার বেশি। তাতে, উস্কে যায় মূল্যস্ফীতি। বিশ্লেষকরা বলছেন, টানাপোড়েন সামলাতে নেয়া হয়েছে অনৈতিকতার আশ্রয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাকে আরও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন, সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

অর্থের উৎস ও যোগানের অনিশ্চয়তা

শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে, অর্থের উৎস নিয়ে ছিলো অনিশ্চয়তা। যোগানের পথও ছিলো অনিশ্চিত। তাই, ব্যয়ের খাত বড় করা হয়। বড় প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়।

 

হাসিনা সরকার শেষ সময়ে অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেয় ৪১ হাজার কোটি টাকা: অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ

Credit: samakal.com

লুটপাট ও ঋণ নির্ভরতা

বড় প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। এই প্রকল্পগুলোর অর্থ যোগান দিতে ঋণ নিতে হয়। অর্থের যোগান ছিলো ঋণের ওপর নির্ভর।

গোপনে অর্থ ছাপানো

গেলো অর্থবছরের শেষ দুই মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে গোপনে ছাপিয়ে নেয়া হয় ৪১ হাজার কোটি টাকা। এই অর্থ ছাপানোর ফলে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়।

মূল্যস্ফীতি ও বিশ্লেষকদের মতামত

বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থের টানাপোড়েন সামলাতে অনৈতিকতার আশ্রয় নেয়া হয়েছে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা

বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এ বিষয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক এভাবে অর্থ ছাপিয়ে নেওয়া ঠিক হয়নি।

সারসংক্ষেপ

শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে অর্থের উৎস ও যোগানের অনিশ্চয়তা ছিলো। বড় প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ উঠে। ঋণের ওপর নির্ভর করে অর্থ যোগান দেওয়া হয়। গোপনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো হয় ৪১ হাজার কোটি টাকা। ফলে, মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। বিশ্লেষকরা এটিকে অনৈতিক বলছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এ বিষয়ে মন্তব্য করেছেন।

অর্থের উৎস ও যোগানের অনিশ্চয়তায় ব্যয়ের খাত বড় করা হয়েছে। বড় প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। ঋণের ওপর নির্ভর করে অর্থ যোগান দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে গোপনে ছাপানো হয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা। এতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। বিশ্লেষকরা এটিকে অনৈতিক বলছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এ বিষয়ে মন্তব্য করেছেন।

বিস্তারিত তথ্য

  • অর্থের উৎস অনিশ্চিত ছিলো।
  • যোগানের পথও অনিশ্চিত ছিলো।
  • বড় করা হয়েছে ব্যয়ের খাত।
  • বড় প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।
  • ঋণের ওপর নির্ভর করে অর্থ যোগান দেওয়া হয়েছে।
  • কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে গোপনে ছাপানো হয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা।
  • মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে।
  • বিশ্লেষকরা এটিকে অনৈতিক বলছেন।
  • বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
  • সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এ বিষয়ে মন্তব্য করেছেন।

শেখ হাসিনা সরকারের শেষ সময়ে অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেওয়া হয়। এতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। বিশ্লেষকরা এটিকে অনৈতিক বলছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।


কেন হাসিনা সরকার ঋণ নিয়েছে ৪১ হাজার কোটি টাকা?


হাসিনা সরকার টানাপোড়েন সামলাতে এবং বড় প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য ঋণ নিয়েছে।


অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেয়ার প্রভাব কি?


অর্থ ছাপিয়ে ঋণ নেয়ার ফলে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।


অর্থের উৎসে অনিশ্চয়তা কেন ছিল?


অর্থের উৎসে অনিশ্চয়তা ছিল কারণ বড় প্রকল্পে লুটপাট হয়েছে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকায় কি প্রশ্ন উঠেছে?


বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ প্রক্রিয়া নিয়ে সাবেক গভর্নর প্রশ্ন তুলেছেন।