বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম দিন রোববার (৪ আগস্ট) বিকাল ১১টা ০১ মিনিট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী ৯৯ জন নিহত হয়েছেন। আন্দোলনটি দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।
নিহতের স্থান এবং সংখ্যা
দিনভর সংঘর্ষে নরসিংদীতে ৬ জন, ফেনীতে ৮ জন, লক্ষ্মীপুরে ৮ জন, সিরাজগঞ্জে ১৩ পুলিশসহ মোট ২২ জন, কিশোরগঞ্জে ৫ জন, রাজধানী ঢাকায় ১১ জন, বগুড়ায় ৫ জন, মুন্সিগঞ্জে ৩ জন, মাগুরায় ৪ জন, ভোলায় ৩ জন, রংপুরে ৪ জন, পাবনায় ৩ জন, সিলেটে ৫ জন, কুমিল্লায় পুলিশ সদস্যসহ ৩ জন, শেরপুরে ২জন, জয়পুরহাটে ২ জন, হবিগঞ্জে ১জন, ঢাকার কেরাণীগঞ্জে ১ জন, সাভারে ১ জন, কক্সবাজারে ১ জন ও বরিশালে ১ জনসহ ৯৫ জন নিহত হয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ কর্মসূচি ঘিরে সারা দেশে সংঘাত–সংঘর্ষ, গুলি, পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় অন্তত ৯৯ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জন পুলিশ সদস্য। সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায় ১৩ জন পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ
মুন্সীগঞ্জে দুজন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন ছাত্র এবং অন্যজন পথচারী।
মাগুরা
মাগুরায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এখানে আন্দোলনের পরিস্থিতি খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ছিল।
পাবনা
পাবনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। এখানে ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।
রংপুর
রংপুরে তিনজন নিহত হয়েছেন। এখানেও ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জে সাতজন নিহত হয়েছেন। এখানে আন্দোলন সবচেয়ে বেশি সহিংস হয়েছে।
বরিশাল
বরিশালে একজন নিহত হয়েছেন। এখানে পুলিশ এবং ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
ভোলা
ভোলায় তিনজন নিহত হয়েছেন। এখানেও পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ ছিল।
বগুড়া
বগুড়ায় দুইজন নিহত হয়েছেন। এখানেও ছাত্র এবং পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।
জয়পুরহাট
Frequently Asked Questions
দেশের কোন ১৪টি জেলায় ৪৫ জন নিহত হয়েছেন?
নরসিংদী, ফেনী, সিরাজগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, রাজধানী ঢাকা, বগুড়া, মুন্সিগঞ্জ, মাগুরা, ভোলা, রংপুর, পাবনা, সিলেট, কুমিল্লা, জয়পুরহাট ও বরিশাল।
মুন্সীগঞ্জে কয়জন নিহত হয়েছেন?
মুন্সীগঞ্জে দুজন নিহত হয়েছেন।
মাগুরায় কতজন নিহত হয়েছেন?
মাগুরায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
পাবনায় কতজন নিহত হয়েছেন?
পাবনায় তিনজন নিহত হয়েছেন।